Start of ক্রিকেট সন্ত্রাস ও প্রতিবাদ Quiz
1. ২০০৯ সালে লাহোরে শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট দলের ওপর হামলার পেছনে কে ছিলেন?
- লস্কর-ই-জঙ্গভি
- আল-কায়েদা
- তালেবান
- নিখিল বোম্বাই
2. ২০০৯ সালের হামলা কোথায় ঘটেছিল?
- ইসলামাবাদ
- ঢাকা
- মুম্বাই
- লাহোর
3. হামলাটি কখন হয়েছিল?
- ২০০৮ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি
- ২০১০ সালের ১২ এপ্রিল
- ২০০৭ সালের ১৫ মার্চ
- ২০০৯ সালের ৩ মার্চ
4. হামলায় কতজন গুলিবিদ্ধ হয়েছিল?
- 10 জন
- 6 জন
- 12 জন
- 8 জন
5. হামলায় কোন ধরনের অস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছিল?
- বাস্ফোরক ডিভাইস এবং বিস্ফোরক
- পিস্তল এবং নিউক্লিয়ার
- হাতে তৈরি অস্ত্র এবং ষড়যন্ত্র
- এ কে-47 এবং রকেট লঞ্চার
6. হামলার সময় কতজন পাকিস্তানি পুলিশ ও সাধারণ নাগরিক নিহত হয়েছিল?
- পাঁচজন পুলিশ অফিসার এবং তিনজন সাধারণ নাগরিক নিহত হয়েছিল।
- তিন পুলিশ অফিসার এবং চারজন সাধারণ নাগরিক নিহত হয়েছিল।
- ছয় পুলিশ অফিসার এবং দুই সাধারণ নাগরিক দুই জন নিহত হয়েছিল।
- আট পুলিশ অফিসার এবং একজন সাধারণ নাগরিক নিহত হয়েছিল।
7. হামলার সময় কতজন শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটার আহত হয়েছিল?
- সাতজন
- পাঁচজন
- ছয়জন
- চারজন
8. শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট দলের বাসের চালক কে ছিলেন?
- মেহের মোহাম্মদ খলিল
- লাভেলি ঠাকুর
- সামির আলী
- রশিদ কুমার
9. সাহসিকতার জন্য মেহর মোহাম্মদ খলিলকে কোন পুরস্কার দেওয়া হয়েছিল?
- ব্রহ্মপুত্র পুরস্কার
- প্রতিবাদী পুরস্কার
- তামগা-ই-শুজাত
- সাহসিকতা পদক
10. হামলায় উপস্থিত ম্যাচ রেফ্রি কে ছিলেন?
- রিচার্ড কেটলবার্গ
- ক্রিস ব্রড
- ড্যারেল হেয়ার
- জোয়েল উইলসন
11. হামলার সময় রিজার্ভ আম্পায়ার আহসান রাজার কী হয়েছিল?
- আহসান রাজার মাথায় আঘাত লাগে এবং তিনি উন্মাদ হয়ে যান।
- আহসান রাজা বিস্ফোরণে আহত হন এবং গুরুতরভাবে জখম হন।
- আহসান রাজার উপর গুলি চলে এবং হাসপাতালে নেওয়া হয়।
- আহসান রাজা টীমের সাথে পালিয়ে যান এবং বিদেশে চলে যান।
12. হামলার সময় নিহত সাধারণ নাগরিকের সংখ্যা কত ছিল?
- তিন
- আট
- পাঁচ
- ছয়
13. হামলার পর দ্বিতীয় টেস্ট ম্যাচের অবস্থা কি ছিল?
- দ্বিতীয় টেস্ট ম্যাচটি ড্র হিসাবে স্থান ত্যাগ করা হয়েছিল।
- দ্বিতীয় টেস্ট ম্যাচটি প্রস্তুতির জন্য মিস হয়েছিল।
- দ্বিতীয় টেস্ট ম্যাচটি চালিয়ে নেওয়া হয়েছিল এবং ওভার হলে।
- দ্বিতীয় টেস্ট ম্যাচটি সম্পূর্ণরূপে বাতিল হয়েছিল।
14. হামলায় যারা সামান্য আহত হয়েছিল তাদের মধ্যে কে ছিলেন?
- থিলান সামারাওয়েরা
- অজাত্তা মেন্ডিস
- কুমার সাঙ্গাকারা
- চামিন্দা ভাস
15. হামলার সময় শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট দলের অধিকারী কে ছিলেন?
- মাহেলা জয়াবর্ধনে
- চামিন্দা ভাস
- কুমার সাঙ্গাকারা
- তিলান সমারাবীর
16. হামলার সময় শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট দলের সহ-অধিকারী কে ছিলেন?
- মাহেলা জয়াবর্ধনে
- চামিন্দা বাস
- কুমার সাঙ্গাকারা
- তিলান সমারাওয়েরা
17. হামলার পর কতজন দল সদস্য হাসপাতালের ভর্তি হয়েছিল?
- এক জন দল সদস্য হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল।
- চার জন দল সদস্য হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল।
- দুই জন দল সদস্য হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল।
- তিন জন দল সদস্য হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল।
18. হামলার বিষয়ে পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রীর ভূমিকা কি ছিল?
- পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী সহায়তা প্রদান করেছিলেন।
- পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী আগাম সতর্কতা দিয়েছিলেন।
- পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী অস্ত্রবিরতি ঘোষণা করেছিলেন।
- পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী দোষারোপ করেছিলেন।
19. হামলার পূর্ববর্তী সতর্কতা উপেক্ষিত রেখে কতজন পুলিশ সুপার শাস্তি পেয়েছিলেন?
- তিনজন পুলিশ সুপার
- চারজন পুলিশ সুপার
- একজন পুলিশ সুপার
- পাঁচজন পুলিশ সুপার
20. হামলায় সংশ্লিষ্ট তিনজন সন্ত্রাসী কবে নিহত হয়?
- জুলাই ২০১৭
- সেপ্টেম্বর ২০১৫
- আগস্ট ২০১৬
- অক্টোবর ২০১৮
21. ওই তিন সন্ত্রাসী কোথায় নিহত হয়েছিল?
- পেশোয়ার
- করাচি
- ইসলামাবাদ
- লাহোর
22. হামলার মাস্টারমাইন্ড কবে নিহত হয়?
- মার্চ ২০০৯
- অক্টোবর ২০১৬
- আগস্ট ২০১৬
- সেপ্টেম্বর ২০১৬
23. মাস্টারমাইন্ড কোথায় নিহত হয়েছিল?
- ভারতীয় উপমহাদেশে
- পূর্ব আফগানিস্তানে
- দক্ষিণ পাকিস্তানে
- তুরস্কে
24. হামলার পর পাকিস্তান ক্রিকেট দলের প্রতিক্রিয়া কি ছিল?
- পাকিস্তান ক্রিকেট দল বিশ্বের সেরা দল হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছে।
- পাকিস্তান ক্রিকেট দল বিপক্ষে খেলতে চাপ সৃষ্টি করেছে।
- পাকিস্তান ক্রিকেট দল সব ম্যাচে জয় নিশ্চিত করেছে।
- পাকিস্তান ক্রিকেট দল আর কোন ক্রিকেট ম্যাচ আয়োজন করেনি ২০১৯ পর্যন্ত।
25. বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সাথে পরিচিত একটি ঘটনা কখন ঘটে?
- ২০০৯ সালের ৩ মার্চ
- ২০২০ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি
- ২০১৮ সালের ২০ জুলাই
- ২০১৯ সালের ১৫ মার্চ
26. বাংলাদেশের ম্যাচটি কোথায় ঘটে?
- কলকাতা, ভারত
- ঢাকা, বাংলাদেশ
- কাবুল, আফগানিস্তান
- গাদ্দাফি স্টেডিয়াম, লাহোর
27. ওই ঘটনার সময় বাংলাদেশের ক্রিকেট দলের কি হয়েছিল?
- বাংলাদেশের ক্রিকেট দল সেদিন নিরাপদে বের হয়ে এসেছিল।
- বাংলাদেশের ক্রিকেট দল ম্যাচ হারিয়ে আসে।
- বাংলাদেশের ক্রিকেট দল আতঙ্কে ছিল।
- বাংলাদেশের ক্রিকেট দল আহত হয়েছিল।
28. ক্রাইস্টচার্চ মসজিদে হামলায় কতজন নিহত হয়েছিল?
- 54 জন
- 42 জন
- 49 জন
- 51 জন
29. কবে প্রথমবার ক্রিকেট ম্যাচে সন্ত্রাসী হামলা হয়েছিল?
- ২০১০ সালের ১৫ মে
- ২০০৯ সালের ৩ মার্চ
- ২০০৭ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর
- ২০০৮ সালের ২৯ জানুয়ারি
30. লাহোর হামলায় মোট কতজন নিরাপত্তা কর্মী ও সাধারণ নাগরিক নিহত হয়েছিল?
- পাঁচজন (৫)
- তিনজন (৩)
- আটজন (৮)
- ছয়জন (৬)
কুইজ সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে!
আপনার জন্য ‘ক্রিকেট সন্ত্রাস ও প্রতিবাদ’ বিষয়ের উপর এই কুইজ সম্পন্ন করা একটি প্রতিদিনের চ্যালেঞ্জ ছিল। আপনার অংশগ্রহণের মাধ্যমে, আপনি এই সংকটের পেছনের ইতিহাস, ক্রিকেট সম্প্রদায়ে এর প্রভাব এবং খেলোয়াড়দের প্রতিবাদের বিভিন্ন মনোভাব সম্পর্কে জানলেন। আশা করি, এই কুইজের মাধ্যমে আপনি কিছু নতুন তথ্য শিখেছেন এবং আপনার ধারণা আরও পরিষ্কার হয়েছে।
এমন কুইজের ক্ষেত্রে, আমরা অনুমান করতে পারি যে ক্রিকেটের ঘটনা শুধু খেলার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এটি সমাজের বিভিন্ন সমস্যা, সহিংসতা এবং প্রতিবাদের মুখোমুখি হতে হয়। প্রত্যেকটি প্রশ্ন আপনাকে গভীরভাবে চিন্তা করতে বাধ্য করেছে এবং হয়তো কিছু চিন্তার চর্চার সুযোগ দিয়েছে। এই বিষয়গুলো আমাদের সমাজে কি প্রভাব ফেলছে, সেটি বোঝাও একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক।
আপনার নতুন অর্জিত জ্ঞানকে সম্প্রসারিত করতে চান? তাহলে আমাদের পরবর্তী বিভাগে ‘ক্রিকেট সন্ত্রাস ও প্রতিবাদ’ সম্পর্কে আরও তথ্য দেখতে ভুলবেন না। এতে আপনি আরও গভীরভাবে ক্রিকেটের এই গুরুত্বপূর্ণ সমস্যাগুলোর দিক সম্পর্কে জানতে পারবেন। চলুন, ক্রিকেটের এই আবহে পৌঁছাতে প্রস্তুত হন!
ক্রিকেট সন্ত্রাস ও প্রতিবাদ
ক্রিকেটের মাধ্যমে সন্ত্রাসের প্রতিচ্ছবি
ক্রিকেট, একটি জনপ্রিয় খেলা, কখনো কখনো সন্ত্রাসের সম্মুখীন হয়ে থাকে। মাঠে বা মাঠের বাইরে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা এবং সামাজিক ভাঙনের কারণে সন্ত্রাসবাদ প্রভাবিত করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, বিভিন্ন অঞ্চলে রাজনৈতিক বিরোধের কারণে ম্যাচ অনুষ্ঠিত হতে পারে না। এ ধরনের পরিস্থিতি খেলোয়াড়দের ও ভক্তদের নিরাপত্তার জন্য চ্যালেঞ্জ তৈরি করে। অতীতে দখলদারিত্ব এবং সহিংসতার কারণে অনেক আন্তর্জাতিক ম্যাচ বাতিল হয়েছে।
ক্রিকেটে প্রতিবাদের ধরণ ও উদাহরণ
ক্রিকেট খেলোয়াড়রা বিভিন্ন সময়ে সামাজিক এবং রাজনৈতিক কারণে প্রতিবাদ করেছে। তারা মাঠে বিশেষ সিম্বল, যেমন কালো আর্মব্যান্ড ব্যবহার করে কিংবা নির্দিষ্ট উদযাপন করে প্রতিবাদ প্রকাশ করে। ২০১৬ সালে, কিছু ক্রিকেটার “ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার” আন্দোলনের সমর্থনে সাস্পেন্ডেড ম্যাচে অংশগ্রহণ করেছিলেন। এসব কার্যক্রম সবার কাছে সঠিক বার্তা পৌঁছানোর একটি মাধ্যম।
সন্ত্রাসবাদের প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত ক্রিকেট দেশ
একমাত্র খেলাধুলার জন্য সুপরিচিত দেশগুলোই নয়, বরং সন্ত্রাসবিরোধী কার্যক্রমের জন্য ক্রিকেট খেলাও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পাকিস্তান, আফগানিস্তান, এবং কাশ্মীর প্রভৃতি অঞ্চলে সন্ত্রাসবাদ ক্রিকেটের প্রচলন এবং উন্নয়নে বাধা সৃষ্টি করেছে। খেলোয়াড়দের নিরাপত্তার কারণে আন্তর্জাতিক দলগুলো সেখানে যাওয়া এড়িয়ে চলে।
গণমাধ্যমের ভূমিকা সন্ত্রাস ও প্রতিবাদে
গণমাধ্যম ক্রিকেট সন্ত্রাস ও প্রতিবাদের বিষয়গুলোকে তুলে ধরতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তারা খেলাধুলার ঘটনাবলী এবং খেলোয়াড়দের ক্ষোভের বিষয়গুলোর উপরে নজর রাখে। টিভি অনুষ্ঠান ও সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলি আন্দোলনগুলোর ছড়িয়ে পড়তে সাহায্য করে। সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে গণমাধ্যমের এই ভূমিকা অঙ্গীকারবদ্ধ।
ক্রিকেটের রাজনৈতিক ও সামাজিক প্রভাব
ক্রিকেট নিছক একটি খেলা নয়, বরং এটি রাজনৈতিক এবং সামাজিক উপায়ে অসংখ্য সংস্কৃতি ও জাতিগুলোর মধ্যে সংযোগ স্থাপন করে। সন্ত্রাসবাদ এবং প্রতিবাদ ক্রিকেটে অনুসৃত রাজনৈতিক বক্তব্যকে প্রসারিত করতে পারে। খেলায় উত্থাপিত সামাজিক ইস্যুগুলো ভক্তদের মধ্যে গুরুত্ব তৈরি করে। উদাহরণস্বরূপ, দক্ষিণ আফ্রিকায় অ্যাপারথেইডকালীন প্রতিবাদগুলি ক্রিকেটের মাধ্যমে বিশ্বমঞ্চে প্রচারিত হয়েছিল।
What is ক্রিকেট সন্ত্রাস ও প্রতিবাদ?
ক্রিকেট সন্ত্রাস ও প্রতিবাদ হল ক্রিকেট খেলায় রাজনৈতিক বা সামাজিক অস্থিরতা, জটিলতা এবং অশান্তির বিরুদ্ধে খেলোয়াড়, সমর্থক এবং সংগঠনের দ্বারা প্রকাশিত অবস্থান। উদাহরণস্বরূপ, ২০০৮ সালের মুম্বই হামলার পর পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের উপর আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা ছিল এবং এটি বিশ্বক্রিকেটে সন্ত্রাসবাদের প্রতীকী প্রতিবাদ হিসেবে বিবেচিত হয়।
How does ক্রিকেট সন্ত্রাস ও প্রতিবাদ manifest in sports events?
ক্রিকেট সন্ত্রাস ও প্রতিবাদ বিভিন্নভাবে প্রকাশ পায়, যেমন খেলোয়াড়দের নিজ নিজ শহরে বা দেশের রাজনৈতিক ইস্যু নিয়ে বক্তব্য देना। খেলার সময় ব্যানার প্রদর্শন, অসন্তোষজনক স্লোগান নিয়ে মাঠে উপস্থিত হওয়া, কিংবা ম্যাচের दौरान বয়কট করা কিছু সুস্পষ্ট উদাহরণ।
Where have significant cricket-related protests occurred?
বাংলাদেশে ২০১৩ সালে, ক্রিকেট ও রাজনৈতিক সমর্থন নিয়ে অনেক প্রতিবাদ সংগঠিত হয়। এছাড়া ২০০৭ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজে, ক্রিকেট খেলোয়াড়েরা সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়ে মাঠে প্রতীকী বক্তব্য রেখেছিলেন।
When did the issue of terrorism and protests in cricket first emerge?
ক্রিকেট সন্ত্রাস ও প্রতিবাদের প্রথম উল্লেখযোগ্য উদাহরণ ছিল ১৯৭৫ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অশান্তি, যখন পাকিস্তান সফরত ইংল্যান্ডের ক্রিকেট দলকে নিরাপত্তাহীনতার কারণে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়। এই সময় থেকেই ক্রিকেটে রাজনৈতিক অস্থিরতা প্রায়শই দেখা গেছে।
Who are the key figures involved in cricket protests against terrorism?
ক্রিকেটে সন্ত্রাস ও প্রতিবাদ চালানোর ক্ষেত্রে অনেক খেলোয়াড় এবং প্রশাসনিক নেতৃবৃন্দ জড়িত রয়েছেন। উদাহরণস্বরূপ, আন্তর্জাতিক খেলোয়াড়দের মধ্যে শেন ওয়ার্ন, যিনি রাজনৈতিক কারণে বক্তব্য দিয়েছেন, এবং বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের কর্তৃক বিভিন্ন প্রতিবাদি উদ্যোগে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন।
